নুরুল আবছার::
সারা বিশ্বে চলমান বৈশ্বিক করোনা মহামারী ইতিমধ্যে আমাদের দেশে শক্তপোক্ত ভাবে শিকড় গেড়ে বসেছে। এর ই মধ্যে বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছে ১০৪৯ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যাও আকাশচুম্বী (৭৮০৫২)।
করোনা ভাইরাসকে প্রতিরোধ করতে , মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নানামুখি কর্মকাণ্ড হাতে নিয়েছেন । পুলিশ প্রশাসন ও নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন । কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নানা প্রচেষ্টা, এবং প্রশাসনের নানা তৎপরতা বিফলে যাচ্ছে।
কক্সবাজার জেলার একটি বড় অংশই গ্রাস করে বসেছে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী । এখানে কাজ করে দেশ-বিদেশের অনেক এনজিও সংস্থা ।
Interesting For YouMgid
এই এনজিও সংস্থার কর্মী গুলো রোহিঙ্গা ক্যাম্প সহ পুরো কক্সবাজার জেলায় অবাধে বিচরণ করছে।
কক্সবাজার জেলায় , কক্সবাজার পৌরসভা ও টেকনাফ পৌরসভা কে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে। ইতিমধ্যে লকডাউন এর আওতায় আনা হয়েছে। এই দুই এলাকার বাসিন্দা গুলোকে প্রশাসন মোটামুটি আয়ত্তে রাখতে পারলে ও এনজিও সংস্থার অবাধে বিচরণ কোনোক্রমেই থামছে না।
উখিয়া-টেকনাফে আক্রান্তের মধ্যে সিংহভাগই রোহিঙ্গা ও এনজিও কর্মী । ইতিমধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৩ জন প্রাণ ও হারিয়েছেন।
স্থানীয়দের অভিমত যদি অতিশীঘ্রই সংস্থার কর্মীদের অবাধে চলাফেরা বন্ধ করা না হয়।
করোনা মোকাবেলায় কক্সবাজারের জেলা অনেকাংশেই পিছিয়ে যাবে।
পাঠকের মতামত